বাংলায় শেল ও শেলস্ক্রিপ্টিং শেখার কোর্স
  • শুরুর কথা
  • প্রথম খন্ড - শেল বেসিক
    • প্রথম অধ্যায় - শেল বেসিক
      • শেল ও প্রম্পট
      • কমান্ড
      • নেভিগেশন
      • আরো একটু ls
      • ফাইল
      • লিঙ্ক
      • লিনাক্স ফাইলসিস্টেম
    • দ্বিতীয় অধ্যায় - ম্যানিপুলেশন
      • ওয়াইল্ডকার্ড
      • ফাইল ও ডিরেক্টরি তৈরি করা
      • ফাইল ও ডিরেক্টরি কপি করা
      • ফাইল ও ডিরেক্টরি মুভ করা
      • ফাইল ও ডিরেক্টরি রিমুভ করা:
      • হার্ডলিঙ্ক ও সফ্টলিঙ্ক তৈরি করা
      • অনুশীলন
    • তৃতীয় অধ্যায় - রিডিরেকশন
      • স্ট্যান্ডার্ড ইনপুট, আউটপুট এবং এরর
      • স্ট্যান্ডার্ড আউটপুট রিডিরেকশন
      • স্ট্যান্ডার্ড এরর রিডিরেকশন
      • স্ট্যান্ডার্ড আউটপুট ও এরর একত্রে রিডিরেকশন
      • ফাইল সংযুক্তিকরণ
      • পাইপলাইন
    • চতুর্থ অধ্যায় - শেলের চোখে দেখা
      • এক্সপ্যানসন
      • পাথনেম এক্সপ্যানসন
      • গানিতিক এক্সপ্যানসন
      • ব্রেস এক্সপ্যানসন
      • প্যারামিটার এক্সপ্যানসন
      • কমান্ড সাবস্টিটিউশন
      • ক্যোটিং
      • স্কেইপিং ক্যারেক্টার
    • পঞ্চম অধ্যায় - কীবোর্ড ট্রিক্স
      • কমান্ডলাইন এডিটিং
      • কমপ্লিশন
      • কমান্ড হিস্ট্রি
    • ষষ্ঠ অধ্যায় - পারমিশন
      • ওনার, গ্রুপ এবং অন্যান্য
      • এক্সেস রাইট
      • ফাইল পারমিশন পরিবর্তন
      • ফাইল পারমিশন মাস্কিং
      • বিশেষ পারমিশন
      • ওনার ইউজার ও গ্রুপ পরিবর্তন
      • পরিচয় পরিবর্তন
      • পাসওয়ার্ড পরিবর্তন
    • সপ্তম অধ্যায় - প্রসেস
      • প্রসেস এর প্রাথমিক ধারণা
      • প্রসেস দেখা
      • প্রসেস নিয়ন্ত্রণ
      • সিগন্যাল
  • দ্বিতীয় খন্ড - কনফিগারেশন ও এনভায়রনমেন্ট
    • প্রথম অধ্যায় - এনভায়রনমেন্ট
      • এনভায়রনমেন্টের ভিতরে দেখা
      • যেভাবে এনভায়রনমেন্ট তৈরী হয়
      • এনভায়রনমেন্ট পরিবর্তন
    • দ্বিতীয় অধ্যায় - প্রম্পট সম্পাদনা
      • প্রম্পট কাস্টমাইজেশন
      • প্রম্পট রঙ করা
      • কার্সরের অবস্থান পরিবর্তন
  • তৃতীয় খন্ড - আটপৌরে কমান্ডলাইন
    • প্রথম অধ্যায় - প্যাকেজ ম্যানেজমেন্ট
    • দ্বিতীয় অধ্যায় - টেক্সট এডিটর
      • ন্যানো
        • ন্যানোর প্রাথমিক ব্যবহার
        • ন্যানো - এডিটিং এবং নেভিগেশন
        • ন্যানো কনফিগারেশন
      • ভিম
        • ভিম-এর এডিটিং মোড
        • ভিম-এর বেসিক এডিটিং
        • ভিম: সার্চ এ্যান্ড রিপ্লেস
        • ভিম: একাধিক ফাইল নিয়ে কাজ করা
      • ইম্যাকস্
        • ইম্যাকস্: প্রথম ধাপ
        • ইম্যাকস্: ক্যারেক্টার, কী এবং কমান্ড
        • ইম্যাকস্: বেসিক এডিটিং
        • ইম্যাকস্: সার্চ এ্যান্ড রিপ্লেস
        • ইম্যাকস্: একাধিক ফাইল এডিট করা
    • তৃতীয় অধ্যায় - স্টোরেজ মিডিয়া
      • লিনাক্সের চোখে স্টোরেজ ডিভাইস
      • মাউন্ট এবং আনমাউন্ট
      • পার্টিশন এবং ফরম্যাট করা
      • ফাইলসিস্টেম টেস্ট এবং রিপেয়ার করা
      • ডিভাইস ক্লোনিং
      • ইমেজ তৈরী
      • অপটিক্যাল মিডিয়ায় রাইট করা
    • চতুর্থ অধ্যায় - নেটওয়ার্কিং
      • নেটওয়ার্ক পরীক্ষণ এবং পর্যবেক্ষন
      • ফাইল ট্রান্সফার
      • নিরাপদ যোগাযোগ
    • পঞ্চম অধ্যায় - ফাইল সার্চ
      • Locate: নাম দিয়ে ফাইল সার্চ
      • find: শক্তিশালী সার্চ
        • find: টেস্ট
        • find: অপারেটর
        • find: একশন
        • find: অপশন
        • অনুশীলন
    • ষষ্ঠ অধ্যায় - আর্কাইভ ও ব্যাকআপ
      • ডাটা কম্প্রেশন
      • ডাটা আর্কাইভিং
      • dtrx
      • সিনক্রোনাইজেশন
    • সপ্তম অধ্যায় - আটপৌরে টুলস
      • রেঞ্জার(Ranger): ফাইল ম্যানেজার
      • মাট (Mutt): ইমেইল ক্লায়েন্ট
      • সিমিউজ(cmus): মিউজিক প্লেয়ার
      • ইলিঙ্কস (elinks): ওয়েব ব্রাউজার
      • উইচ্যাট (weechat) : আইআরসি ক্লায়েন্ট
      • ফিঞ্চ (finch) : চ্যাট ক্লায়েন্ট
    • অষ্টম অধ্যায় - প্রোগ্রাম কম্পাইলেশন
  • চতুর্থ খন্ড - টেক্সট ম্যানিপুলেশন
    • প্রথম অধ্যায় - রেগুলার এক্সপ্রেশন
      • গ্রেপ (grep)
Powered by GitBook
On this page
  1. প্রথম খন্ড - শেল বেসিক
  2. প্রথম অধ্যায় - শেল বেসিক

লিনাক্স ফাইলসিস্টেম

গত কয়েকটি লেসনে আমরা জেনেছি cd কমান্ড দিয়ে কীভাবে ডিরেক্টরিতে ঢুকতে হয়, ls কমান্ড দিয়ে কীভাবে ডিরেক্টরির কন্টেন্ট এর লিস্ট দেখতে হয়(কাজের ক্ষেত্রে ls -l বেশি সুবিধাজনক), file কমান্ড দিয়ে কীভাবে ফাইল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে হয় এবং less দিয়ে কিভাবে টেক্সট ফাইলের কন্টেন্ট দেখতে হয়। আপনার উচিৎ এখন বিভিন্ন ডিরেক্টরিতে ঢোকা। ইন্টারেস্টিং ফাইল পেলে তার সম্পর্কে জানা বা less দিয়ে পড়ার চেষ্টা করা। আপনি নির্ভয়ে এটি করতে পারেন। নিশ্চিত থাকতে পারেন কোনো এলিয়েন এসে এই কারনে আপনার পোষা বিড়ালকে হত্যা করবে না! আপনার আগ্রহে উস্কানি দিতে আসুন কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডিরেক্টরি সম্পর্কে জানি:

ডিরেক্টরি

মন্তব্য

/

রুট ডিরেক্টরি। এখান থেকেই সবকিছুর শুরু।

/bin

সিস্টেম চালু হতে ও সচল রাখতে দরকারি বাইনারিতে কম্পাইল করা প্রোগ্রামগুলো এখানে থাকে।

/boot

লিনাক্স কার্নেল(/boot/vmlinuz), সিস্টেম চালু হতে দরকারি কিছু ড্রাইভার সমেত RAM disk image ও বুট লোডার।

/dev

এই ডিরেক্টরিতে ডিভাইস নোডগুলো (device nodes) থাকে। অর্থাৎ, সিস্টেমের জানাশোনা সব ডিভাইসের একটি লিস্ট।

/etc

সিস্টেমের সকল কনফিগারেশন ফাইল ও কিছু শেলস্ক্রিপ্ট এখানে থাকে সিস্টেম চালু হওয়ার সময় লোড হয়। এই ডিরেক্টরির সবকিছুই মানুষ পড়তে পারে। যেমন crontab ফাইলে কিছু অটোমেটেড কাজের নির্দেশনা থাকে। fstab ফাইলে মাউন্টেড ডিভাইস সম্পর্কিত তথ্য থাকে। passwd ফাইলে ইউজারদের একটা লিস্ট।

/home

প্রত্যেক ইউজারের জন্য একটি করে ফোল্ডার থাকে এইখানে। সাধারণ ইউজার শুধু তার নিজের ডিরেক্টরিতে কাজ করতে পারে।

/lib

সিস্টেমের ব্যবহৃত লাইব্রেরি ফাইলগুলো এখানে থাকে।

/lost+found

লিনাক্স ফাইলসিস্টেম( যেমন ext3, ext4) এ ফরম্যাট করা সব ড্রাইভেই এই ফোল্ডার থাকে। ডাটা করাপশন থেকে রিকভার করা ফাইলগুলো এখানে পাওয়া যেতে পারে। গুরুতর কোনো সমস্যা না থাকলে এই ডিরেক্টরি ফাঁকাই থাকে।

/media

আধুনিক লিনাক্স সিস্টেমে ইউএসবি ড্রাইভ, সিডি বা ডিভিডি গুলো অটোমেটিক মাউন্ট হয় ও এই ডিরেক্টরিতে একটি সাবডিরেক্টরি হিসেবে তাদের পাওয়া যায়।

/mnt

যেসব ডিভাইসকে ম্যানুয়ালি মাউন্ট করা হয়, তাদের এখানে পাওয়া যায়।

/opt

এখানে অপশনাল সফ্টওয়্যার, মূলত কমার্শিয়াল সফ্টওয়্যারগুলো ইন্সটল হয়।

/proc

এই ডিরেক্টরিটি সরাসরি কার্নেল নিয়ন্ত্রণ করে। কার্নেল সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এখানে পাওয়া যাবে যা পড়ার যোগ্য।

/root

কম্পিউটারের রুট এ্যাকাউন্টের হোম ডিরেক্টরি এটা।

/sbin

এখানে সিস্টেম বাইনারি প্রোগ্রামগুলো থাকে। যেগুলো মূলত সুপারইউজারের ব্যবহারের জন্য রাখা হয়।

/tmp

বিভিন্ন প্রোগ্রাম তার প্রয়োজনমত টেম্পরারি ফাইল তৈরি করে এখানে। প্রত্যেক রিবুট বা রিস্টার্টে এই ডিরেক্টরির সবকিছু মুছে যায়।

/usr

সাধারন ব্যবহারকারীর সকল সফ্টওয়্যার ও তার সাপোর্ট ফাইলগুলো এখানে থাকে।

/usr/bin

ইন্সটল করা সফ্টওয়্যারের এক্সিকিউটেবল বাইনারি এখানে থাকে।

/usr/lib

/usr/bin এর প্রোগ্রামগুলোর লাইব্রেরি ফাইল এখানে থাকে।

/usr/local

ডিস্ট্রিবিউশন যে সফ্টওয়্যারগুলো সরবরাহ করে না যেমন সোর্স থেকে নিজেরা কম্পাইল করা প্রোগ্রামগুলো এখানে থাকে।

/usr/sbin

কিছু এডমিনিস্ট্রেশন প্রোগ্রাম এখানে থাকে।

/usr/share

/usr/bin এর প্রোগ্রামগুলোর ব্যবহৃত সকল শেয়ারড তথ্য যেমন কনফিগারেশন ফাইং, আইকন, স্ক্রীন ব্যাকগ্রাউন্ড, অডিও ফাইল সব এখানে থাকে।

/usr/share/doc

প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ডকুমেন্টেশন ফাইলগুলো এখানেপ থাকে।

/var

ভেরিয়েবল কন্টেন্ট, যা নিয়মিত চেঞ্জ হয়, সেগুলো এখানে পাওয়া যায়। যেমন, ডাটাবেজ, স্পুল ফাইল, প্যাকেজ ম্যানেজমেন্ট আর্কাইভ।

/var/log

সিস্টেমের লগ ফাইলগুলো এখানে থাকে।

Previousলিঙ্কNextদ্বিতীয় অধ্যায় - ম্যানিপুলেশন

Last updated 6 years ago